Friday 25 September 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-১৫০(অনুপ্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-150 (AnuPrerana)]

 শক্তিমান সেই যে সহনশীল, সহ্য করতে পারে। অনুপ্রেরণা সিরিজ - ১৫০,ANUPRERANA SERIES-150 (Motivational & Inspirational)লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

 আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog  স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।

 


আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন

জীবনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের নিজেদেরকে উন্নত করা উচিত; যদি আমরা নিজেদেরকে উন্নত করা বন্ধ করে ফেলি তাহলে আমরা একই জায়গায় আটকে থাকবো, তাই যে যত নিজেকে উন্নত করবে সে ততই জীবনে এগিয়েও যাবে। আত্মবিশ্বাসের দ্বারা আপনি জীবনের উচ্চ শিখরে পৌছাতে পারবেন, কিন্তু আত্মবিশ্বাস ছাড়া আপনি সামান্য কিছুও অর্জন করতে পারবেন না।️অন্যের ভাগ্যকে নকল না করে নিজের খারাপ ভাগ্য নিয়েই চলার চেষ্টা করুন ৷ সেটি অনেক বেশি বাঞ্ছনীয় ৷ ️যে কাজটিতে ব্যর্থ হবেন সেটি বারংবার চেষ্টা করুন নতুন করে নয়া উদ্যমে তৈরি করার ৷ একদিন না একদিন আপনি সাফল্য পাবেনই ৷ ️নিজের মন এবং আত্মাকে শুদ্ধ রাখুন ৷ লোভ থেকে বিরত থাকুন ৷ ️চিন্তাভাবনা আরও বেশি বড় করার চেষ্টা করুন ৷ আপনার নিজের যা জ্ঞান রয়েছে ,সেটির মাধ্যমেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করুন ৷ অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না ৷

বিরোধিতা শক্তির প্রমাণ হয় না। শক্তিমান সেই যে সহনশীল, সহ্য করতে পারে। যখন হৃদয় থেকে ক্রোধ আর বিরোধিতা দূর হয়ে যায়, তখন সহনশক্তি ধর্মের শক্তিতে পরিণত হয়। ক্রোধ থেকে প্রতিশোধের জন্ম হয় আর ধর্ম থেকে ন্যায় জন্মায়। আপনার  জীবনেও যদি এমন সময় আসে, যখন আপনার  উপর কোন অন্যায় হয়, তবে ন্যায় করার পূর্বে নিজের ক্রোধের উপর অঙ্কুশ অবশ্যই রাখুন।

ধ্যানের  পর গৌতম বুদ্ধ বিশ্রাম নিতে যাবেন, এমন সময় এক দরিদ্র ব্যক্তি গৌতম বুদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলোঃ "আমি এতো দরিদ্র কেন?" জবাবে গৌতম বুদ্ধ বললেনঃ "কারন তুমি দান কর না এবং করতেও জানো না। "দরিদ্র ব্যক্তি বললঃ "আমার তো দান করার মত কিছুই নেই।" অতঃপর গৌতম বুদ্ধ বললেনঃ "দান করার মত অনেক জিনিস আছে তোমার কাছে, যা কারো কাছেই কম নেই (অর্থাৎ তা ধনী-গরীব সবার কাছেই সমপরিমাণ থাকে)। আর তা হল..

১. চেহারাঃ যা দ্বারা তুমি সুখ ও আনন্দের হাসি উপহার হিসেবে অন্যদের দিতে পারো।

২. মুখঃ যা দ্বারা তুমি মাধুর্য্যপূর্ণ উৎকৃষ্ট কথা বলে মানুষকে আনন্দ ও উৎসাহ প্রদান করতে পারো।

৩. হৃদয়ঃ যা তুমি আন্তরিকতা ও উদারতা দ্বারা অন্যদের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে পারো।

৪. চোখঃ যা দ্বারা তুমি দয়া ও ভালোবাসার সাথে অন্যদের দেখতে পারো।

৫. দেহঃ যা দ্বারা তুমি নিজের শ্রমের মাধ্যমে অন্যদের সাহায্য প্রদান করতে পারো।

আর তাই তো তুমি একেবারেই দরিদ্র নও। মূলত হৃদয়ের দারিদ্রতাই প্রকৃত দারিদ্রতা, আর্থিক দারিদ্রতা মূল দারিদ্রতা নয়।"

“একজন রাজাকে সর্বদা উচ্চ বিচার-বুদ্ধি সম্পন্ন চরিত্রের সাথে আদর্শবাদীও হওয়া উচিত, তবেই সে আসল প্রজাপালক” –Maharishi Valmiki   

“জননী আর জন্মভূমি হলেন, স্বর্গের থেকেও মহান জিনিস” –Maharishi Valmiki                    

“আপনার মধ্যে সাহসীকতা,কাপুরুষতা কিংবা দুশ্চরিত্র মনোভাব যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা  আপনার চরিত্রের মাধ্যমেই স্পষ্ট বোঝা যাবে” –Maharishi Valmiki

“সহযোগীতা এবং সমন্বয়ের সর্বদা জয় হয়” –Maharishi Valmiki 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানি। প্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন। এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে

 মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকেপোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।


Thursday 24 September 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-১৪৯ (অনুপ্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-149 (AnuPrerana)]

 সময় যখন পক্ষে থাকে না তখন মুখ বন্ধ রেখে কাজ করে যেতে হয়।অনুপ্রেরণা সিরিজ - ১৪৯,ANUPRERANA SERIES-149 (Motivational & Inspirational)

লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog  স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।

আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন

এক সময় বিল গেটস একটি ব্যাংক থেকে কিছু লোন চেয়েছিলেন কিন্তু ব্যাংক তাকে লোন দেয়নি। সেই ছেলেটি একদিন সেই ব্যাংকটিই কিনে নিয়েছিলেন। ছেঁড়া শার্টের কারণে এন্ড্রু কার্নেগিকে পার্কে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, সেই বস্তির ছেলে একদিন অন্যতম ধনী ব্যক্তি হওয়ার পর পুরো পার্কটি ক্রয় করেন  এবং সেখানে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলেন, 'আজ থেকে পার্ক সবার জন্য উন্মুক্ত' । আজ গলা ধাক্কা খেয়েছেন? কোন ব্যাপার না , একদিন সেই গলায় ফুল দেওয়ার জন্য সে লোকগুলোই লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকবে। আজ বাঁশ খেয়েছেন? কোন ব্যাপার না , একদিন সে আপশোস করে বলবে আপনাকে বাঁশ দিয়ে সে উল্টো নিজেরই সর্বনাশ করেছে। আজ আপনাকে দেখে দূরে সরে যাচ্ছে, কোনো  ব্যাপার না ,একদিন আপনাকে একটু ছুঁয়ে দেখার জন্য সে আপনার কাছে আসবে। আজ গরীব বলে কেউ অবজ্ঞা করেছে? এসব পিছুগল্পের দিকে তাকিয়ে থাকলে আপনি চিরকাল অপমান লাথি,গুঁতো ,বাঁশ , ক্রাশ ইত্যাদি খেয়ে যাবেন। কে কি করছে, ভাবছে, সেসব বাদ দিয়ে নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে গেলে একদিন আপনি উদাহরণ কিংবা দৃষ্টান্ত হতে পারবেন। জীবনে ছোট খাটো  বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার কোন মানে হয় না, জীবনে বেঁচে থাকার জন্য অনেক কিছু করতে হয়, মেনে নিতে হয়।  সময় যখন পক্ষে থাকে না তখন অনেক কিছু সহ্য করেও মুখ বন্ধ রেখে কাজ করে যেতে হয়। একটু বেঁচে থাকার জন্য জগতের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিরা যুগে যুগে নজরুলের মতো চায়ের দোকানে, রুটি বানিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। মাথায়  শুধু একটি কথা গেঁথে রাখুন, "সময় এখন আপনার পক্ষে নয় ', একদিন সময় আপনার হবে ।

গর্ব, অভিমান আর অহংকার এই তিনটি শব্দ শুনতে একই রকম কিন্তু তিনটি শব্দের অর্থ ভিন্ন প্রকার আর পরিণামও। তিনটি শব্দের আরম্ভই প্রেম থেকে হয়, নিজের প্রতি প্রেম। পরিশ্রম আমাদের মনে গর্বের জন্ম দেয়। আর সফলতা অভিমানকে জাগ্রত করে। এই পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু যখন এই ভাবনা গুলো অহংকার হয়ে যায়, তখন তারা সমস্যা হয়ে যায়। কারণ সব থেকে খারাপ অন্ত তো অহংকারীরই হয়, তাই নয় কি? কিন্তু মানুষের জন্য ধাঁধা বা সমস্যা এটাই যে কিভাবে বোঝা যাবে যে ভেতরে অহংকার জাগ্রত হয়েছে এবং তার দমন অবশ্যম্ভাবী। এর উত্তরও স্বয়ং আপনার মনই দেবে। যতক্ষণ আপনি নিজের উপর প্রসন্ন যতক্ষণ, আপনি সবথেকে উঁচুতে উঠবার প্রচেষ্টা করছেন, ততক্ষণ ঠিক আছে। কিন্তু যখন আপনার মনে অন্যকে নিচু দেখানোর ভাব চলে আসে, তখন আপনি সাবধান হয়ে যান। কারণ এটাই অহংকার যা বাস্তবে আপনাকে হীন করে দিচ্ছে।

বন্ধুদের এবং শত্রুদের কখনো বিশ্বাস জাগানোর প্রয়োজন হয়না, কারণ শত্রুরা কখনই আপনাকে বিশ্বাস করবে না আর বন্ধুরা আপনাকে কখনোই সন্দেহ করবে না। বৃষ্টির সময় সমস্ত পাখিরা আশ্রয়ের খোঁজ করতে থাকে কিন্তু ঈগল আকাশের এতই উপর দিয়ে উড়ে যায় যে বৃষ্টি তাকে একফোঁটা ছুঁতেও পারেনাসেইরকমই জীবনে সমস্যা আসা একটি সাধারণ ব্যাপার  যেখানে আপনার মনোভাবই  (Attitude) সমস্ত পার্থক্যের সৃষ্টি করতে পারে।পরিচয় দ্বারা পাওয়া কাজ কিছু সময়ের জন্যই থাকে, কিন্তু কাজ থেকে প্রাপ্ত পরিচয় সারাজীবন থাকে। ভীড় সাহস তো যোগায় কিন্তু পরিচয় কেড়ে নেয়। 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানি। প্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন। এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে

মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকেপোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।

রামায়ণের অজানা তথ্য

Wednesday 23 September 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-১৪৮(অনুপ্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-148 (AnuPrerana)]

 হাসিমুখে থাকুন , কারণ এটাই মানুষ হওয়ার প্রকৃত পরিচয় l কোনো পশু কখনো হাসতে পারে না l 

অনুপ্রেরণা সিরিজ - ১৪৮,ANUPRERANA SERIES-148 (Motivational & Inspirational)

লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

 আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog  স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।

 


আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি নিজেই আপনাকে নির্নয় করেছেন। নিজে নিজেকে সম্মান করেন। কেউ আপনার জন্য  অপেক্ষা করে না, এটা মন থেকে মুছে ফেলুন। মনে করুন, এসব আপনার দরকারই নাই। নিজের সাথে সময় কাটান। লাইফস্টাইল চেঞ্জ করে ফেলুন। মনে রাখবেন, এই পৃথিবীতে কেউ কারও নয়। সময়ের স্রোতে বাবা মাও  আপনার জীবন থেকে দূরে পাড়ি দেবে  ।

যদি আপনি একজন শিক্ষক হন আর আপনি যদি হাসিমুখে শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করেন তাহলে দেখবেন আপনার সেই হাসি ছাত্রদের মুখে ছেয়ে গেছে l যদি আপনি একজন ডাক্তার হন আর হাসিমুখে রোগীর চিকিত্সা করেন তাহলে দেখবেন আপনার রোগীর আত্মবিশ্বাস দ্বিগুণ হয়ে গেছে l যদি আপনি একজন গৃহিনী হন এবং হাসিমুখে ঘরের কাজ করেন , তাহলে দেখবেন আপনার পরিবারে খুশীর মহল তৈরী হয়েছে l আর যদি আপনি গৃহকর্তা হন এবং এবং সমস্ত কাজের শেষে হাসিমুখে ঘরে ফেরেন , দেখবেন আপনার ঘরে খুশীর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে l যদি আপনি একজন ব্যবসায়ী হন এবং হাসিমুখে আপনার কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেন দেখবেন আপনার কর্মচারীদের মনের চাপ অনেক কম হয়ে গেছে এবং আপনার কর্মক্ষেত্র খুশীতে ভরে উঠেছে l যদি আপনি একজন দোকানদার হন এবং হাসিমুখে আপনার গ্রাহককে সম্মান করেন , দেখবেন গ্রাহক খুশী হয়ে আপনার দোকান থেকেই জিনিস ক্রয় করছে l

কখনো পথ চলতে চলতে কোনো অচেনা লোকের দিকে হাসিমুখে তাকান , দেখবেন আপনার হাসির ছোঁয়া তার মুখেও লেগে আছে l তাই সবসময় হাসিমুখ রাখুন ,কারণ হাসিতে কোনো পয়সা লাগে না ,হাসি হলো খুশী আর সম্পন্নতার প্রতীক l মুখে হাসি রাখুন , কারণ আপনার হাসি অন্য আরেকজনের চেহারাতেও হাসি নিয়ে আসবে l সবসময় হাসুন , কারণ এই জীবন আর দ্বিতীয়বার পাওয়া যাবে না l  হাসুন , কারণ ক্রোধের সঙ্গে দেওয়া কোনো আশীর্বাদও খারাপ লাগে কিন্তু হাসিমুখে কটুবচনও কটু লাগে না l আপনি হাসুন , কারণ এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ফুটন্ত ফুলের সমান হাসিখুশী চেহারা পছন্দ করে l হাসুন , কারণ আপনার হাসি কোনো একজনের খুশীর কারণ হতে পারে l সবসময় হাসিমুখ রাখুন , কারণ পরিবারে সুসম্পর্ক তখনই থাকে যখন আমরা একজন অপরজনকে হাসির বিনিময় করতে পারি l আর সবথেকে বড় কথা হলো -হাসিমুখে থাকুন , কারণ এটাই মানুষ হওয়ার প্রকৃত পরিচয় l কোনো পশু কখনো হাসতে পারে না l  তাই নিজে হাসুন এবং অন্যের মুখেও হাসি ফিরিয়ে আনুন  কারন  এই হলো প্রকৃত জীবন l  আনন্দই জীবন l

আপনি  যে কষ্ট ভোগ করিতেছেন  সেটা আপনারই কৃতকর্মের ফলl ইহা দ্বারা এটাই প্রমানিত হয় যে আপনাদের দ্বারাই এই দুঃখ কষ্ট দুর হইবে, আপনি  যাহা সৃষ্টি করিয়াছেন  তাহা আপনিই ধ্বংস করিতে পারেন  অতএব উঠুন , সাহসী হন , বীর্যবান হন l সব দায়িত্ব নিজের ওপর গ্রহণ করুন , জানিয়া রাখুন  আপনিই আপনার  অদৃষ্টের সৃষ্টিকর্তা।  আপনি যে শক্তি বা সহায়তা চান  তাহা আপনার  ভেতরেই রহিয়াছেl ~ স্বামী বিবেকানন্দ 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানি। প্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন। এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে

মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকেপোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।

মানবতার পূজারী স্বল্প পরিচিত ভারতীয়ের কাহিনী

Tuesday 22 September 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-১৪৭(অনুপ্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-147 (AnuPrerana)]

 সাময়িক যাত্রা বিরতি দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু কখনোই যাত্রাভঙ্গ যেন না হয়। অনুপ্রেরণা সিরিজ - ১৪৭,ANUPRERANA SERIES-147 (Motivational & Inspirational)

লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

 আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog  স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।


পথ পথিক তৈরি করেনা, পথিকই পথ তৈরি করে নেয়। কথাটা মনে হয় সব সময় ঠিক নয়। পথ তৈরিই ছিল, আমিও হাঁটলাম সে পথে। আমার আগেও শত শত পথিক হেঁটেছে এ পথে, পরেও সহস্রজন হাঁটবে । আরও মজবুত আর দৃঢ় পায়ের পথিকের পায়ের ঘষায় মুছে যাবে আমার পায়ের ছাপ। এই পথে কেউ হেঁটেছে দৃপ্ত পায়ে, কেউ চলেছে খুঁড়িয়ে। কেউ কেউ খুঁড়িয়ে চলা সহযাত্রীকে ধরে পার করে দিয়েছেন। সবার পায়ের ছাপ আছে এই পথে। কারোরটা হয়ত আরেকজনের পায়ের ছাপের নিচে ঢাকা পড়ে গেছে। কোন কোন পায়ের ছাপ আবার চোখের সামনে ঝকমক করছে।আমিও হেঁটেছি এ পথে। আমিও এঁকেছি পায়ের চিহ্ন আর সবার মত সদর্পে হয়ত নয়। দৌড় দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছালে মনে একটু অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে, পথের পাশের সবটুকু সৌন্দর্য দেখা হলনা যে , তাই হয়ত আমার স্থান জুটেছিল সবার পিছনে ! তবু পথ থাকবে, পথিকও থাকবে। এ পথ থাকবে, সে পথ থাকবে। নানান পথে নানান রকমের পথিক হাঁটবে, ছুটবে, জিরোবে, গল্প করবে, আমোদ করবে। যাত্রা বিরতি দেবে পথিক। কিন্তু, যাত্রাভঙ্গ যেন না হয়।

ব্যক্তি যখন কোন কাজে ব্যর্থ হয় বা অসফল হয়, তখন স্বাভাবিকভাবে সে ভেঙ্গে পড়ে। ব্যর্থটার গ্লানি তাকে গ্রাস করে ফেলে। ব্যক্তি তখন মনে করে,এই পৃথিবী অর্থহীন,আমি নিজেই অর্থহীন। কিন্তু শাস্ত্রে বলা হয়েছে.....যখন দুঃখ আপনাকে গ্রাস করবে, জীবন যখন কষ্টের গভীর সাগরে নিমজ্জিত হবে , তখন আপনি এমন কিছুকে আঁকড়ে ধরুন, যা আপনাকে তীরে পৌছতে সাহায্য করবে। আপনার কর্মই আপনার দায়, ফলাফল নয়। কখনোই আপনার  কর্মের ফলকে আপনার  উদ্দেশ্য হতে দেবেন না। অকর্মকেও দেবেন না। নিজের মধ্যে স্থির থাকুন , নিজের কর্ম সম্পাদন করুন , কিছুর প্রতিই আসক্ত থাকবেন না। সাফল্যে স্থিরথাকুন ,এবং থাকুন  ব্যর্থতায়ও। স্থিরমনস্ক হওয়াই প্রকৃত যোগ।

যদি একজন পরাজিত মানুষ হেরে যাওয়ার পরও হাসি মুখে থাকে, তাহলে জয়ী মানুষটি তার জেতার আনন্দ নিমেষে হারিয়ে ফেলবে – এটিই হলো হাসির আসল শক্তি। ব্রহ্মান্ডের সকল শক্তি আমাদের মধ্যে আগে থেকেই নিহিত আছে, কিন্তু  আমরা স্বয়ং নিজেদেরই চোখকে হাত দিয়ে ঢেকে রেখেছি আর তারপর নিজেরাই কেঁদে বলছি চারিদিকে কত অন্ধকার। চেষ্টা কখনো ছাড়া উচিত নয়, কারণ চাবিগুচ্ছের শেষ চাবিটিও কিন্তু তালা খুলতে পারে। আপনি এটা কখনই বলতে পারেন না যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত সময় নেই, কারণ আপনি দিনে ঠিক একই পরিমান (২৪ ঘন্টা) সময় পান যা পৃথিবীর মহান আর সফল লোকেরাও পায়। যে ব্যক্তি সাংসারিক বস্তুর প্রতি ব্যাকুল হননা, সেই ব্যক্তি অমরত্ব লাভ করে ফেলেছেন। সত্যিকারের প্রচেষ্টা কখনই ব্যর্থ হয় না। যদি আপনি হারতে ভয় পান, তাহলে কখনই জেতার আশা রাখবেন না। 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানি। প্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন। এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে

মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকেপোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।



 

Monday 21 September 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-১৪৬(অনুপ্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-146 (AnuPrerana)]

 জীবনকে আবেগ দিয়ে নয় বাস্তবতা দিয়ে ভাবুন। 

অনুপ্রেরণা সিরিজ - ১৪৬,ANUPRERANA SERIES-146 (Motivational & Inspirational)

লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

 আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog  স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।

 

আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন

 শান্তি কার বা না চাই? মানুষ যুদ্ধও তো শান্তির জন্যই করে, আর সন্ধিও। আপনাদের মধ্য থেকে কেউ কেউ বলবেন যে সামনে এগোনোর জন্য সর্বদাই সংঘর্ষ যথার্থ নয়, সন্ধির পথই যথার্থ। কারণ শক্তিশালী কে পরাস্ত করতে আমাদের শক্তিরও একটা সীমাবদ্ধতা থাকে, সেই শক্তি যা আমরা উন্নতি ও ক্রমবিকাশের জন্য লাগাতে পারি। কিন্তু শক্তিশালী লোকের সাথে মিত্রতা করার পুর্বে এটা জেনে নেওয়া আবশ্যক নয় কি যে শক্তিশালী লোকের মানসিকতা কি? এই সংঘর্ষ থেকে বাঁচতে গিয়ে আমরা একটি বড় উৎপাতের জন্ম দিচ্ছি  না তো? কারণ সর্পের সাথে মিত্রতা আপনাকে শান্তি দেয় কি?  সর্প কে এই অবসর অবশ্যই দেয় যে একদিন সে আপনাকে দংশন অবশ্যই করবে।

 অতিরিক্ত আবেগ মানুষকে বোকা বানিয়ে দেয়, হিতাহিতজ্ঞানশূন্য করে দেয়, তাইতো সে ঠিক ভুলের ফারাকটুকু ভুলে যায় এবং সে ভেবে নেয়, সে যা করছে কিংবা বলছে সবটাই ঠিকআর এই ঠিকভুলের জায়গা থেকেই সে তার জীবনের বড় ভুলগুলো করে ফেলে যা পরবর্তীতে বোঝার পরেও আর কিছু করার থাকেনা। তাই জীবনকে আবেগ দিয়ে নয় বাস্তবতা দিয়ে ভাবুন। দেখবেন অনেক জটিল সমস্যাও সমাধান হয়ে গেছে। জীবন অনেকটা বই এর পাতার মতো প্রতিটি পাতায় কিছু না কিছু লেখা আছে, খুশী হতে পারে আবার বেদনাও হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি পাতা পরিবর্তন নাই করেন তাহলে  জানতেই পারবে না  যে পরের পাতায় কি লেখা আছে ,তাই এগিয়ে চলুন ......

দূর থেকে আমাদের সামনের সকল রাস্তা বন্ধ বলে নজরে আসে তাই সফলতার রাস্তা আমাদের কাছে তখনই খোলা বলে মনে হবে, যখন আমরা সেটার অনেক কাছে পৌঁছে যাবো। যখন আপনার জন্ম হয়েছিল তখন আপনি কেঁদে ছিলেন আর বাকি মানুষ তা উদযাপন করেছিল | নিজের জীবনকে এমনভাবে উপভোগ করুন যাতে আপনার মৃত্যুর সময় সবাই কাঁদলেও আপনি তা হাসি মুখে উদযাপন করতে পারেন। যে কোনো বড় কাজ করতে গেলে লাগে একাগ্রতা আর সেই কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার পিছনে লেগে থাকার মত ধৈর্য্য | কঠোর পরিশ্রম ছাড়া জীবনে কোনো কিছুই সম্ভব না। ভীড় সবসময় সেই রাস্তাই অনুসরণ করে যেই রাস্তা সোজা বলে মনে হয়, কিন্তু এর মানে সর্বদা এই নয় যে ভীড় সবসময় সঠিক রাস্তাই অনুসরণ করবে। নিজের রাস্তা নিজে খুঁজে বার করুন, কারণ আপনাকে আপনি নিজে ছাড়া আর অত ভালোভাবে কেউ চেনে না। ব্যর্থতাকে নিয়ে চিন্তা করবেন না কারণ সফল হতে আপনাকে একবারই মাত্র সঠিক হতে হবে। সবকিছুই, কিছু না থেকে শুরু হয়েছিল। দরকার ছাড়া যে পাশে সর্বদা থাকে, সেই হচ্ছে আপনজন। 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানি। প্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন। এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে

মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকেপোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।


Mahabharate Ki Ki Tathya Chinhita Achhe Ja ajo Pransangik?