Thursday 16 January 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-৭২(প্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-72(Prerana)]


প্রেরণা সিরিজ - ৭২,PRERANA SERIES-72(Motivational & Inspirational)
লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় 
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog   স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।


আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন


শৃগাল নিজেকে অতি  বুদ্ধিমান বলে  মনে করে -- কিন্তু আসলে শৃগাল বুদ্ধিমান নয়, সে হলো ধূর্ত । ধূর্ত অন্যকে ঠকানোর চেষ্টা করে--ভাবে, অন্যকে ঠকাতে পারলে তার লাভ আছে। কিন্তু আসলে তা নয়, অন্যকে জয়যুক্ত করার মধ্যেই লুকানো রয়েছে নিজের কল্যাণ ও লাভ। তুমি যত  বেশি লোকের কল্যাণের কারন হতে পারবে , ততই তোমার মঙ্গল হবে, তোমার প্রতিষ্ঠা বাড়বে এবং তোমার অগ্রগতির পথও প্রশস্ত হবে। যে আজ একরকম বোঝেন আবার আগামী কাল অন্য রকম মানে বের করে এবং সেই রকম ব্যাখ্যা থেকে ফায়দা উঠানোর ধান্দায় থাকে, সেই ব্যক্তি লোককেও প্রবঞ্চনা করে এবং নিজেও আখেরে প্রবঞ্চিত হয়। কাজেই, ধূর্ত শৃগালের রাস্তায় যেও না-- সরলভাবে চিন্তা করো, বিষ্বাসঘাতক পদবি তোমাকে অলংকৃত করবে না। লোকের স্নেহ-ভালোবাসা পাবে এবং জয়যুক্ত হবে। চতুরবুদ্ধি  শৃগাল  অপেক্ষা  নিরীহ এবং  সরল  খরগোশ  হয়ে  থাকা  অনেক ভালো । শৃগালের স্বভাব  বিশ্বাসঘাতকতা করে জিতে বেরিয়ে আসা, কিন্তু সেই জয় শেষ পর্যন্ত তাকে নিজের ফাঁদেই কয়েদ করে রাখে--তাকে ঠকতেই  হয়।

কখনোও মিথ্যাচারের রাস্তা নিও না, যে তত্ত্বকে সঠিক বলে বুঝেছো তা চিরকালের জন্যই সঠিক---
সত্যের রং এবেলা-ওবেলা পাল্টায় না, সত্য চিরদিনই সত্য। সত্যবাদীকে কেউ কোনোদিনই মিথ্যাবাদী বলবে না। ইতর প্রাণীদের একটা সঠিক অনুভিতি থাকে, তাই নিয়ে সে চলেফিরে খায় এবং বেঁচে বর্তে  থাকে। কিন্তু শৃগালতুল্য ব্যক্তি আসলে আহাম্মক বলে শেষদৌড়ে নিজের জালে নিজেই জড়িয়ে পড়ে  ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। সদ্বুদ্ধি এবং সুষ্ঠ চালনা দ্বারা মানুষের অন্তর জয় করো --শেষে দৌড়ে জয়ী হবে তুমিই।

অনেক সময় উপকারপ্রাপ্ত  ব্যক্তি উপকারীর  নিন্দায় পঞ্চমুখ হয়ে থাকে। অতি অধম শ্রেণীর মস্তিষ্কের অধিকারী না হলে কেউ এমন কুৎসায় নামে  না। পরবর্তীকালে এই জাতীয় মূর্খরা নিজের খোঁড়া গর্তে পরে নিজেরাই মরে। তখন তাদের রক্ষা করার কেউ থাকে না। যার কাছ থেকে কোনো দিন সামান্য একটু উপকার পেয়েছো তার কথা কখনোও ভুলে যেও না। উপকারীর  উপকার অস্বীকার করার মতো মহা ভুল কখনোও করো না। পরিপূর্ন ধ্বংসের এটাই নির্ভুল পথ । উপকার মনে রাখা একটি মহান ধর্মের কাজ। কৃতঘ্ন ব্যক্তি নিজের হাতেই নিজের কবর খুঁড়ে থাকে, তার মৃত্যুর জন্যে অন্য লোককে এগিয়ে আস্তে হয় না। আশ্রিত ব্যক্তি যখন তার আশ্রয়দাতার নিন্দায় পঞ্চমুখ হয়, তখন সে বিশ্বাসঘাতকের তালিকায় শীর্ষে আছে। আশ্রয়দাতার নিন্দা জঘন্যতম অপরাধ। বিপৎকালে আশ্রয় পেয়ে সুদিনে যে তা ভুলে যায় সে শুধু অকৃতজ্ঞ নয়---তাকে কৃতঘ্নই বলা চলে। মনে রাখবে যে এটিচুড  বা মনোভঙ্গি একটা ছোট জিনিষ যা একটা বড় পার্থক্য গড়তে পারে। জয় হবেই হবে--অভীষ্টলাভ হবেই হবে,"কিঁউকে ওহি হোতা হ্যায় যো মনজুরে খোদা হোতা হ্যায়"।
শ্রীকৃষ্ণের শেষকটা দিন 

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটাতা আমরা কমবেশি  প্রত্যেকেই জানিপ্রত্যেক মানুষই চায়  তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন |
এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে 
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকে | 
পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।

Tuesday 14 January 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-৭১(প্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-71 (Prerana)]


প্রেরণা সিরিজ - ৭১,PRERANA SERIES-71(Motivational & Inspirational)
লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় 
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog   স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।
  



যার যা অধিকার , তা তাদের দিতে হবে , যে তা না দেয়  সে অসৎ। যতদূর পারবে দেনা  করা উচিত নয়। খাবার সময় কখনোও রাগ করতে নেই, রাগ করে খেলে শাড়ির খারাপ হয়। ধীরে ধীরে উন্নতি করা ভালো। একচোটে  উন্নতি করলে বেশিক্ষন স্থায়ী হয় না। একসঙ্গে থাকতে গেলে দুটো উঁচু-নিচু কথা হয়েই থাকে। যখন হলো ---তখনই হলো। এসব মনে রাখতে নেই, তাড়িয়ে দিতে হয়। প্রশংসায় বা নিন্দায় মন বিচলিত করা চলবে না।

যে ব্যক্তি কোনদিন তোমার জন্যে একরত্তিও ভালো কিছু করেছে, যার ফলে তুমি সামান্যতম সুবিধাটুকু পেয়েও তোমার জীবনবৃদ্ধির পথে এক-পা এগিয়ে যেতে পেরোছো, তার কথা কখনোই ভুলে যেও না। এই উপকারের কথা ভুলে যাওয়া অকৃতজ্ঞতা । উপকারীর  প্রতি প্ৰত্যুপকার করা  কৃতজ্ঞতা। উপকারীর  প্ৰয়োজনকালে তার কৃত উপকারের প্রতিদান হিসাবে কিছুটা উপকার অবশ্যই ফিরিয়ে দিও। তা না-করার নামই হলো অকৃতজ্ঞতা। তোমার দ্বারা উপকৃত মানুষের সংখ্যা বাড়াও , যাতে তোমার প্ৰয়োজনকালে তুমি বহু সংখ্যক প্ৰত্যুপকারী সৎ বন্ধুর সন্ধান হাতের কাছেই পাও। যিনি কোনোদিন সামান্য এতটুকুও  উপকার করে তোমাকে রক্ষা  করেছেন বা আপদ দূর করেছেন তাঁর যে কোনরূপ প্রয়োজনে তাঁর পাশে গিয়ে দাঁড়াতে ভুলবে না-- এমন না করাটাই হলো অকৃতজ্ঞতা। যাদের কাছে কখনো কিছু-না-কিছু পেয়ে পুষ্টিলাভ করেছো এবং সাফল্যের স্বাদ পেয়ছো, তাদের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকবে।

কৃতজ্ঞতা মানবজীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ধৰ্ম। উপকারীর জীবনবৃদ্ধিকে পর্যুদস্ত করার দুষ্ট চক্রান্তে  যে ব্যক্তি সদাব্যস্ত, সেই ব্যক্তিই হলো কৃতঘ্নের জঘন্যতম উদাহরণ। অকৃতজ্ঞতা থেকেই জন্ম লাভ করে কৃতঘ্নতা , যার মানে হচ্ছে উপকারীর প্রতি অপকার করা; উপকার ভুলে যাওয়া এক মস্ত  অভদ্রতা। আবার এখানে না থেমে  যদি উপকারী অপকারসাধনে ব্রতী হও  তবে তাকে বলা হয় কৃতঘ্নতা । অকৃতজ্ঞতা চিরদিনই কৃতঘ্নতা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকে নিমন্ত্রণ করে এবং যারা কৃতঘ্নদের প্রশ্রয় দেয়  বা প্রকাশ্যে সমর্থন করে, তারা অধিকতর বিনষ্টকারী এবং সমাজবিরোধী। বিশ্বাসঘাতক ও কৃতঘ্নেরা চলনের দোষে নিজেরাই নিজেদের সর্বনাশ করে থাকে। যখন সমাজে এইরূপ বিশ্বাসঘাতক এবং কৃতঘ্নদের সংখ্যা বেড়ে যায়, তখন তোমাকেই সাবধান হতে হবে-- নিজের গরজে । বাঁচতে চাও তো সরে দাঁড়াও।এরা বাইরে এমনভাবে দেখাবে যে, তারা দুর্বলের এবং অসহায়ের সেবার্থে সর্বদাই তাদের কাছাকাছি আছে। বস্তুত এরা বন্ধুবেশী মহাশত্রূ । এদের থেকে হুঁশিয়ার থাকো, পুরোদস্তুর সাবধান হয়ে থাকো নতুবা এদের নির্ভুল আঘাত থেকে নিজেদেরকে বাঁচাতে পারবে না।
শ্রীমদ্ভাগবতগীতা 

অজ্ঞতার মধ্যে জ্ঞানের বিস্তার যেন অন্ধকারের মধ্যে আলোর প্রবেশ। বিপদে হা-হুতাশ করা আর একটি বিপদ। ঝাড়ুদারদের পেশা হলো আবর্জনা পরিষ্কার করা । আর যারা তাদেরকে ঘৃণা করে তাদের পেশা হলো নোংরা ও আবর্জনা সৃষ্টি করা। আর্থিক সচ্ছলতা বন্ধু  আনে  কিন্তু  ভালোবাসা আনে  না। কাউকে কটু কথা বলবে না, কারন সে-ও তোমাকে কটু  প্ৰত্যুত্তর  দিতে পারে। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যও কষ্টদায়ক হবে। দণ্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে। জ্ঞানী লোকেদের মতে জীবন হলো পদ্মপাতার জলের মতো। চিরকাল অন্ধকারকে দোষারোপ না করে একটি বাতি জ্বালানো অনেক ভালো।

জীবনে  অনুপ্রেরণার  গুরুত্ব  যে  কতটা  তা  আমরা  কমবেশি  প্ৰত্যেকেই জানি ।প্ৰত্যেক মানুষই চায় তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন।এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক মত মেনেচললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে।মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকে | পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।

Saturday 11 January 2020

আপনার অনুপ্রেরণামূলক দক্ষতা কীভাবে উন্নত করবেন, সিরিজ-৭০(প্রেরণা)[How to Improve Your Motivational Skill, Series-70 (Prerana)]


প্রেরণা সিরিজ - ৭০,PRERANA SERIES-70(Motivational & Inspirational)
লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের  সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় 
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ  তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog   স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা  ভালোই  আছো  আর  সুস্থ আছো।





এ জগতে কেউ ছোট হতে চায় না। সবাই বড়ো হতে চায়। তাইতো এতো গোলমালের সৃষ্টি । একজন একটু নিচু হলে সব গোলমাল মিটে  যাবে। কিন্তু তা হয় না-- এর নাম অহংকার। সময়ে সময়ে ছোট হতে পারলে শান্তি পাওয়া যায়। বিদ্যাসাগরের মতো হতে হবে। নিজে খেটে উপার্জন করে দান করতেন। খাটুনির পয়সা ওনারই সার্থক। কেউ এ জগতে কর্ম না করে থাকতে পারে না। কেউ সৎ কর্ম করছে আবার কেউ অসৎ কর্ম করছে। যে অপরকে ঠকাতে  চায়, সে নিজেই ঠকে । চরিত্রই প্রধান। মিলেমিশে থাকতে হবে,তাতে দুঃখ ভাগ হয়ে যায়।

যে ভয় করে তার সংসারে বা অন্য কোথাও উন্নতি হয় না। এতে মন সংকুচিত হয়ে যায়। জগতে সকলের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন মা। পরিবার গেলে পরিবার পেলেও পাওয়া যেতে পারে কিন্তু মা গেলে মা পাওয়া যায় না। মা ছেলেদের জন্য কতো কষ্ট করেন। কাজকর্ম করে ঘুরে ফায়ার এসে মার্ সঙ্গে কথা বললে প্রাণে স্ফূর্তি হয়। যে বাবা-মা প্রাণ দিয়ে সন্তান লালন পালন করেন, তাদেরকে যেসব সন্তানেরা ভুলে যান তারা অন্য লোকের কি উপকার করবে? ভগবান শ্রীকৃষ্ণ, ভগবান শ্রী শ্রী রামচন্দ্র, অবতার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু , গৌতম বুদ্ধ , স্বামী শঙ্করাচার্য , ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ , স্বামী বিবেকানন্দ প্রত্যেকেই বাবা-মেক শ্রদ্ধা করতেন এবং তাদের আদেশ পালন করেছেন।

অসৎ কাজ করলে ভয় আসবে ও দুঃখ পাবে। সৎ কাজ করলে নিৰ্ভীক হবে। কর্মের মত ও পথ ভিন্ন হতে পারে কিন্তু উদ্দেশ্য সকলের একই। তাই কর্মের পথ ও মত এক করতে চাওয়া নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়।ভাইয়ে ভাইয়ে মিল থাকা খুব দরকার। একসঙ্গে থাকতে গেলেই বকাবকি হয়। মনে পুষে রাখা খারাপ। ঠাকুর শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ বলেছেন,"সতের  রাগ আর জলের দাগ-- ক্ষণস্থায়ী"।

ব্যার্থ মানুষেরা দুপ্রকারের । এক প্রকারের হলো যারা কাজের চিন্তা করেছে কিন্তু কাজ করে নি। আরেক প্রকারের হলো যারা কাজ করেছে কিন্তু চিন্তা করে তা করে নি। মানুষের সাথে বন্ধুত্ব ছিন্ন করে অর্থ উপার্জন করতে যেও না । কারণ বন্ধুত্ব স্থাপনই অর্থ পাৰ্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। চরিত্রের কারণেই অনেক সন্মানীয় ব্যক্তি সন্মান হারিয়েছে আবার অনেক নগন্য ব্যক্তি কুড়িয়েছেন বিরাট সন্মান। তুমি যদি মনে করো তুমি পারবে কিংবা তুমি পারবে না ,দুই ক্ষেত্রেই তোমার বিশ্বাস সঠিক।এমনভাবে অধ্যয়ন করবে , যেন তোমার সময়াভাবে নেই ,তুমি চিরজীবি। এমনভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করবে ,যেন মনে হয় আগামীকালই তুমি মারা যাবে।


Inspired Talks 
"নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য"। – হযরত আলী
"সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ" – হযরত আলী
"অসৎ লোকের ধন – দৌলত পৃথীবিতে সৃষ্ট জীবের বিপদ – আপদের কারণ হয়ে দাঁড়া" –হযরত আলী
"অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়"। — হযরত আলী
"অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে"। –– হযরত আলী
"সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয় "— হযরত সুলায়মান
"অশ্লীলতার বিরুদ্বে যত বেশী চিৎকার ওঠাবো অশ্লীলতা তত বেশী প্রসার লাভ করবে"। – আহমেদ হুমায়ুন

জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্বযে কতটাতা আমরা কম বেশি  প্রত্যেকেই জানিপ্রত্যেক মানুষই চায় তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন |
এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক  মত মেনেচললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে 
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে 
YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই  পিকেআর নেট  ব্লগ - এর পক্ষ থেকে | 
পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।