প্রেরণা সিরিজ - ৭১,PRERANA SERIES-71(Motivational
& Inspirational)
লেখক – প্ৰদীপ কুমার রায়।
আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে,করে দেবে এবং ডানদিকের উপরের কোনে অনুসরণ বাটন অবশ্যই ক্লিক করে অনুসরণ করবে।শুরু করছি আজকের বিষয় ।
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog এ স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা ভালোই আছো আর সুস্থ আছো।
যার যা অধিকার , তা তাদের দিতে হবে , যে তা না দেয় সে অসৎ। যতদূর পারবে দেনা করা উচিত নয়। খাবার সময় কখনোও রাগ করতে নেই, রাগ করে খেলে শাড়ির খারাপ হয়। ধীরে ধীরে উন্নতি করা ভালো। একচোটে উন্নতি করলে বেশিক্ষন স্থায়ী হয় না। একসঙ্গে থাকতে গেলে দুটো উঁচু-নিচু কথা হয়েই থাকে। যখন হলো ---তখনই হলো। এসব মনে রাখতে নেই, তাড়িয়ে দিতে হয়। প্রশংসায় বা নিন্দায় মন বিচলিত করা চলবে না।
যে ব্যক্তি কোনদিন তোমার জন্যে একরত্তিও ভালো কিছু করেছে, যার ফলে তুমি সামান্যতম সুবিধাটুকু পেয়েও তোমার জীবনবৃদ্ধির পথে এক-পা এগিয়ে যেতে পেরোছো, তার কথা কখনোই ভুলে যেও না। এই উপকারের কথা ভুলে যাওয়া অকৃতজ্ঞতা । উপকারীর প্রতি প্ৰত্যুপকার করা কৃতজ্ঞতা। উপকারীর প্ৰয়োজনকালে তার কৃত উপকারের প্রতিদান হিসাবে কিছুটা উপকার অবশ্যই ফিরিয়ে দিও। তা না-করার নামই হলো অকৃতজ্ঞতা। তোমার দ্বারা উপকৃত মানুষের সংখ্যা বাড়াও , যাতে তোমার প্ৰয়োজনকালে তুমি বহু সংখ্যক প্ৰত্যুপকারী সৎ বন্ধুর সন্ধান হাতের কাছেই পাও। যিনি কোনোদিন সামান্য এতটুকুও উপকার করে তোমাকে রক্ষা করেছেন বা আপদ দূর করেছেন তাঁর যে কোনরূপ প্রয়োজনে তাঁর পাশে গিয়ে দাঁড়াতে ভুলবে না-- এমন না করাটাই হলো অকৃতজ্ঞতা। যাদের কাছে কখনো কিছু-না-কিছু পেয়ে পুষ্টিলাভ করেছো এবং সাফল্যের স্বাদ পেয়ছো, তাদের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকবে।
কৃতজ্ঞতা মানবজীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ধৰ্ম। উপকারীর জীবনবৃদ্ধিকে পর্যুদস্ত করার দুষ্ট চক্রান্তে যে ব্যক্তি সদাব্যস্ত, সেই ব্যক্তিই হলো কৃতঘ্নের জঘন্যতম উদাহরণ। অকৃতজ্ঞতা থেকেই জন্ম লাভ করে কৃতঘ্নতা , যার মানে হচ্ছে উপকারীর প্রতি অপকার করা; উপকার ভুলে যাওয়া এক মস্ত অভদ্রতা। আবার এখানে না থেমে যদি উপকারী অপকারসাধনে ব্রতী হও তবে তাকে বলা হয় কৃতঘ্নতা । অকৃতজ্ঞতা চিরদিনই কৃতঘ্নতা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকে নিমন্ত্রণ করে এবং যারা কৃতঘ্নদের প্রশ্রয় দেয় বা প্রকাশ্যে সমর্থন করে, তারা অধিকতর বিনষ্টকারী এবং সমাজবিরোধী। বিশ্বাসঘাতক ও কৃতঘ্নেরা চলনের দোষে নিজেরাই নিজেদের সর্বনাশ করে থাকে। যখন সমাজে এইরূপ বিশ্বাসঘাতক এবং কৃতঘ্নদের সংখ্যা বেড়ে যায়, তখন তোমাকেই সাবধান হতে হবে-- নিজের গরজে । বাঁচতে চাও তো সরে দাঁড়াও।এরা বাইরে এমনভাবে দেখাবে যে, তারা দুর্বলের এবং অসহায়ের সেবার্থে সর্বদাই তাদের কাছাকাছি আছে। বস্তুত এরা বন্ধুবেশী মহাশত্রূ । এদের থেকে হুঁশিয়ার থাকো, পুরোদস্তুর সাবধান হয়ে থাকো নতুবা এদের নির্ভুল আঘাত থেকে নিজেদেরকে বাঁচাতে পারবে না।
অজ্ঞতার মধ্যে জ্ঞানের বিস্তার যেন অন্ধকারের মধ্যে আলোর প্রবেশ। বিপদে হা-হুতাশ করা আর একটি বিপদ। ঝাড়ুদারদের পেশা হলো আবর্জনা পরিষ্কার করা । আর যারা তাদেরকে ঘৃণা করে তাদের পেশা হলো নোংরা ও আবর্জনা সৃষ্টি করা। আর্থিক সচ্ছলতা বন্ধু আনে কিন্তু ভালোবাসা আনে না। কাউকে কটু কথা বলবে না, কারন সে-ও তোমাকে কটু প্ৰত্যুত্তর দিতে পারে। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যও কষ্টদায়ক হবে। দণ্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে। জ্ঞানী লোকেদের মতে জীবন হলো পদ্মপাতার জলের মতো। চিরকাল অন্ধকারকে দোষারোপ না করে একটি বাতি জ্বালানো অনেক ভালো।
যে ব্যক্তি কোনদিন তোমার জন্যে একরত্তিও ভালো কিছু করেছে, যার ফলে তুমি সামান্যতম সুবিধাটুকু পেয়েও তোমার জীবনবৃদ্ধির পথে এক-পা এগিয়ে যেতে পেরোছো, তার কথা কখনোই ভুলে যেও না। এই উপকারের কথা ভুলে যাওয়া অকৃতজ্ঞতা । উপকারীর প্রতি প্ৰত্যুপকার করা কৃতজ্ঞতা। উপকারীর প্ৰয়োজনকালে তার কৃত উপকারের প্রতিদান হিসাবে কিছুটা উপকার অবশ্যই ফিরিয়ে দিও। তা না-করার নামই হলো অকৃতজ্ঞতা। তোমার দ্বারা উপকৃত মানুষের সংখ্যা বাড়াও , যাতে তোমার প্ৰয়োজনকালে তুমি বহু সংখ্যক প্ৰত্যুপকারী সৎ বন্ধুর সন্ধান হাতের কাছেই পাও। যিনি কোনোদিন সামান্য এতটুকুও উপকার করে তোমাকে রক্ষা করেছেন বা আপদ দূর করেছেন তাঁর যে কোনরূপ প্রয়োজনে তাঁর পাশে গিয়ে দাঁড়াতে ভুলবে না-- এমন না করাটাই হলো অকৃতজ্ঞতা। যাদের কাছে কখনো কিছু-না-কিছু পেয়ে পুষ্টিলাভ করেছো এবং সাফল্যের স্বাদ পেয়ছো, তাদের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকবে।
কৃতজ্ঞতা মানবজীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ধৰ্ম। উপকারীর জীবনবৃদ্ধিকে পর্যুদস্ত করার দুষ্ট চক্রান্তে যে ব্যক্তি সদাব্যস্ত, সেই ব্যক্তিই হলো কৃতঘ্নের জঘন্যতম উদাহরণ। অকৃতজ্ঞতা থেকেই জন্ম লাভ করে কৃতঘ্নতা , যার মানে হচ্ছে উপকারীর প্রতি অপকার করা; উপকার ভুলে যাওয়া এক মস্ত অভদ্রতা। আবার এখানে না থেমে যদি উপকারী অপকারসাধনে ব্রতী হও তবে তাকে বলা হয় কৃতঘ্নতা । অকৃতজ্ঞতা চিরদিনই কৃতঘ্নতা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকে নিমন্ত্রণ করে এবং যারা কৃতঘ্নদের প্রশ্রয় দেয় বা প্রকাশ্যে সমর্থন করে, তারা অধিকতর বিনষ্টকারী এবং সমাজবিরোধী। বিশ্বাসঘাতক ও কৃতঘ্নেরা চলনের দোষে নিজেরাই নিজেদের সর্বনাশ করে থাকে। যখন সমাজে এইরূপ বিশ্বাসঘাতক এবং কৃতঘ্নদের সংখ্যা বেড়ে যায়, তখন তোমাকেই সাবধান হতে হবে-- নিজের গরজে । বাঁচতে চাও তো সরে দাঁড়াও।এরা বাইরে এমনভাবে দেখাবে যে, তারা দুর্বলের এবং অসহায়ের সেবার্থে সর্বদাই তাদের কাছাকাছি আছে। বস্তুত এরা বন্ধুবেশী মহাশত্রূ । এদের থেকে হুঁশিয়ার থাকো, পুরোদস্তুর সাবধান হয়ে থাকো নতুবা এদের নির্ভুল আঘাত থেকে নিজেদেরকে বাঁচাতে পারবে না।
![]() |
শ্রীমদ্ভাগবতগীতা |
অজ্ঞতার মধ্যে জ্ঞানের বিস্তার যেন অন্ধকারের মধ্যে আলোর প্রবেশ। বিপদে হা-হুতাশ করা আর একটি বিপদ। ঝাড়ুদারদের পেশা হলো আবর্জনা পরিষ্কার করা । আর যারা তাদেরকে ঘৃণা করে তাদের পেশা হলো নোংরা ও আবর্জনা সৃষ্টি করা। আর্থিক সচ্ছলতা বন্ধু আনে কিন্তু ভালোবাসা আনে না। কাউকে কটু কথা বলবে না, কারন সে-ও তোমাকে কটু প্ৰত্যুত্তর দিতে পারে। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যও কষ্টদায়ক হবে। দণ্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে। জ্ঞানী লোকেদের মতে জীবন হলো পদ্মপাতার জলের মতো। চিরকাল অন্ধকারকে দোষারোপ না করে একটি বাতি জ্বালানো অনেক ভালো।
জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা , তা আমরা কমবেশি প্ৰত্যেকেই জানি ।প্ৰত্যেক মানুষই চায় তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন।এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক মত মেনেচললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে।মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্যে তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পিকেআর নেট ব্লগ - এর পক্ষ থেকে | পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।
No comments:
Post a Comment