প্রেরণা সিরিজ - ৪২ , PRERANA SERIES - 42 (Motivational &
Inspirational)
লেখক – প্রদীপ কুমার রায়।
আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে, করে দেবে। শুরু করছি আজকের বিষয় ।
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog এ স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা ভালোই আছো আর সুস্থ আছো।
![]() |
আমার ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন |
জেদের বশে নন বিষয় নিয়ে পরে ফেলো না। কোনো বিষয়ে সহজাত পেতিভা থাকলে সেই বিষয় পড়ার কথা ভাবতে পারো। বিষয় নির্বাচন নিয়ে মনে যদি খুব দ্বিধা থাকে, তাহলে বাবা-মা ,শিক্ষক-শিক্ষিকা বা অভিবাবকের সাথে আলোচনা করো এবং দরকার পড়লে কোনো নির্ভরযোগ্য কেরিয়ার কাউন্সেলরের সাহায্য নাও।
সাধারণত পড়াশোনাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। সায়েন্স , আর্টস এবং কমার্স। এছাড়া প্রথাগত শিক্ষার বিকল্প হিসাবে এখন বেশ কিছু কোর্স এসেছে যা পড়লে পরবর্তীতে ভালো কেরিয়ার তৈরী করে নিতে পৰ যায়। সায়েন্স নিয়ে না পড়লে কিস্সু হবে না --আদ্যিকালের এই ধারণা নিয়ে বসে থেকো না। কোনো বিষয়ে ভীতি থাকলে ,মাধ্যমিকে তাতে ভালো নাম্বার পেয়ে গেলেও উচ্চমাধ্যমিকে সেই বিষয় নেওয়ার চেষ্টা করো না। জীবনটা তোমাদের , তাই তোমাদের অধিকার আছে নিজের পছন্দের বিষয় বছর বা পেশা নির্বাচনের। তবে বিচার বিবেচনা করেই বিষয় নির্বাচন বা পেশা নির্বাচন করবে যাতে পরে আফশোষ না করতে হয়।
অঙ্কে একশোয় একশো পেলেই কি প্রমান হয় যে সে সেই বিষয়ে পটু? প্ৰমান হয় না । নিজের পছন্দের গভীরে ডুব দিতে শেখ। অধিকাংশ ছাত্রের বিষয় নির্বাচনের পিছনে কাজ করে বিষয়ের গ্ল্যামার, যেটা কোনো বিষয়কে বেছে নেওয়ার পক্ষে সুযুক্তি হতে পারে না। চাই বিষয়ের প্রতি ভালোবাসা এবং আগ্রহ । গণিতকে শিখতে হলে তার ভিতরের মূল সত্যটাকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করতে হবে। দক্ষতাই শিক্ষার একমাত্র পন্থা নয় । শিক্ষার মূল সুর লুকিয়ে থাকে বিষয়বস্তুর যুক্তিনির্ভর উপস্থাপনায় , তত্ত্বের গভীরে। এক্ষেত্রে নবীন গীতিকার অনুপমের একটা গানের কথা মনে পড়ছে--"গভীরে যায়, পেলেও পেতে পারো তল"।
আজকের আধুনিক পৃথিবী ও কম্পিউটার শাসিত পৃথিবী শুধু ইংরেজি ভাষাই বোঝে এবং এটাই বাস্তব। ছেলে-মেয়েরা যাতে ওই ভাষায় ঠিকভাবে কথা বলতে শেখে, যাতে অস্বস্ত্বিতে না ভোগে, সেটা দেখা দরকার। অন্তত সামান্য ইংরেজি জানা ও সাধারণ সৌজন্য সূচক ইংরাজীর জ্ঞান থাকা খুবই জরুরি
সাধারণত পড়াশোনাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। সায়েন্স , আর্টস এবং কমার্স। এছাড়া প্রথাগত শিক্ষার বিকল্প হিসাবে এখন বেশ কিছু কোর্স এসেছে যা পড়লে পরবর্তীতে ভালো কেরিয়ার তৈরী করে নিতে পৰ যায়। সায়েন্স নিয়ে না পড়লে কিস্সু হবে না --আদ্যিকালের এই ধারণা নিয়ে বসে থেকো না। কোনো বিষয়ে ভীতি থাকলে ,মাধ্যমিকে তাতে ভালো নাম্বার পেয়ে গেলেও উচ্চমাধ্যমিকে সেই বিষয় নেওয়ার চেষ্টা করো না। জীবনটা তোমাদের , তাই তোমাদের অধিকার আছে নিজের পছন্দের বিষয় বছর বা পেশা নির্বাচনের। তবে বিচার বিবেচনা করেই বিষয় নির্বাচন বা পেশা নির্বাচন করবে যাতে পরে আফশোষ না করতে হয়।
অঙ্কে একশোয় একশো পেলেই কি প্রমান হয় যে সে সেই বিষয়ে পটু? প্ৰমান হয় না । নিজের পছন্দের গভীরে ডুব দিতে শেখ। অধিকাংশ ছাত্রের বিষয় নির্বাচনের পিছনে কাজ করে বিষয়ের গ্ল্যামার, যেটা কোনো বিষয়কে বেছে নেওয়ার পক্ষে সুযুক্তি হতে পারে না। চাই বিষয়ের প্রতি ভালোবাসা এবং আগ্রহ । গণিতকে শিখতে হলে তার ভিতরের মূল সত্যটাকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করতে হবে। দক্ষতাই শিক্ষার একমাত্র পন্থা নয় । শিক্ষার মূল সুর লুকিয়ে থাকে বিষয়বস্তুর যুক্তিনির্ভর উপস্থাপনায় , তত্ত্বের গভীরে। এক্ষেত্রে নবীন গীতিকার অনুপমের একটা গানের কথা মনে পড়ছে--"গভীরে যায়, পেলেও পেতে পারো তল"।
আজকের আধুনিক পৃথিবী ও কম্পিউটার শাসিত পৃথিবী শুধু ইংরেজি ভাষাই বোঝে এবং এটাই বাস্তব। ছেলে-মেয়েরা যাতে ওই ভাষায় ঠিকভাবে কথা বলতে শেখে, যাতে অস্বস্ত্বিতে না ভোগে, সেটা দেখা দরকার। অন্তত সামান্য ইংরেজি জানা ও সাধারণ সৌজন্য সূচক ইংরাজীর জ্ঞান থাকা খুবই জরুরি
![]() |
A P J ABDUL KALAM |
আব্দুল কালাম আজাদ বলেছিলেন," যদি কোন দেশ দুর্নীতিমুক্ত হয় এবং সবার মধ্যে সুন্দর মনের মানসিকতা গড়ে ওঠে, আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বিশ্বাস করি সেখানকার সামাজিক জীবনে তিন রকম মানুষ থাকবে, যারা পরিবর্তন আনতে পারেন। তারা হলেন পিতা, মাতা ও শিক্ষক। শিক্ষাবিদদের উচিত শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুসন্ধানী, সৃষ্টিশীল, উদ্যোগী ও নৈতিক শিক্ষা ছড়িয়ে দেয়া, যাতে তারা আদর্শ মডেল হতে পারে। তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার আহ্বান হলো ভিন্নভাবে চিন্তা করার সাহস থাকতে হবে। আবিষ্কারের নেশা থাকতে হবে। যেপথে কেউ যায় নি, সে পথে চলতে হবে। অসম্ভবকে সম্ভব করার সাহস থাকতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে এবং তারপর সফল হতে হবে। এগুলোই হলো সবচেয়ে মহৎ গুণ। এভাবেই তাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। তরুণদের কাছে এটাই আমার বার্তা।উত্কর্ষ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া এবং এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়। জীবন এক কঠিন খেলা। এই খেলায় জয় তখনই সম্ভব, যখন তুমি ব্যক্তি হিসেবে জন্মগতভাবে পাওয়া অধিকারকে ধারণ করবে।
জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি প্রত্যেকেই জানি| প্রত্যেক মানুষই চায় তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন |
এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে।