প্রেরণা সিরিজ - ৯
সকলের বক্তব্যের সাথে একমত না হলে,স্রোতের গায়ে গা না ভাসিয়ে, অন্যের হ্যাঁ এ হ্যাঁ না মিলিয়ে, যুক্তি দিয়ে নিজের বক্তব্য প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে একটা শের এর উল্লেখ করা যেতে পারে, " ইনসান ও নেহি হ্যায় যো হাওয়াকে সাথে দে, ইনসান ওহী হ্যায় যো হাওয়াকে রোখ বদল দে"।প্রত্যেক সফলতার পিছনেই একটা সাধারণ জিনিস থাকে যেটাকে আমরা বলি আত্মবিশ্বাস।
এই আত্মবিশ্বাসই মানুষকে বেশি ঝুঁকি নিতে শেখায় এবং এর সাহায্যে এমন কিছু করতে পারে যা তার স্বপ্নের থেকেও বেশি । এই আত্মবিশ্বাস লক্ষ্যকে বিস্তৃত ও বর্ধিত করে এবং এটাই হল মানুষের জীবনের ম্যাজিক। এটাই আমাদের বিশ্বাস করতে শেখায় যে আমাদের সামর্থ্য আছে আমাদের স্বপ্নকে ছুঁতে।
একজন আত্মবিশ্বাসী লোক কখনোই সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পায় না। আমরা সকলেই পারি এই আত্মবিশ্বাস নিজেদের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করতে নিম্নলিখিত পর্যায়গুলির মাধ্যমে---
জর্জ ওয়াশিংটন বলেছিলেন,'সদগুণ সম্পন্ন ব্যক্তিদের সাথে নিজেদের যুক্ত করলে সুনাম বাড়বে। কুসংসর্গের থেকে এক থাকা অনেক ভালো। দৃঢ় নৈতিক চরিত্রের মানুষের সংস্পর্শে থাকলে নিজেদের আত্মমর্য্যাদা বোধও তৈরি হয়। দলের মধ্যে থাকলে অন্যের চাপে সৎ ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর ইচ্ছা কমে যায়,কারন তখন অন্যের ইচ্ছার সঙ্গে আপোষ করে নিতে হয়। এক্ষেত্রে আত্মমর্য্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিরা নিজেদের পৃথক করে একটি গন্ডি টেনে দেন। এলিনের রুজভেল্ট বলেছিলেন ,'হীনম্মণ্যতা বোধের দায়িত্ব মানুষের নিজেরে'। কাছে সৎ থাকতে হবে এবং নেতিবাচক প্রবণতাগুলি জয় করার চেষ্টা করতে হবে। ধৈর্য্য ধরতে হবে, বিশ্বাস হবে এবং সঠিক কাজ করে যেতে হবে এরফলে দেখার মতো ফল না মিললেও কিছু ঘটবেই যেটা, তুমি অবশ্যই বুঝতে পারবে।
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
লেখক – প্রদীপ কুমার রায়।
সকলের বক্তব্যের সাথে একমত না হলে,স্রোতের গায়ে গা না ভাসিয়ে, অন্যের হ্যাঁ এ হ্যাঁ না মিলিয়ে, যুক্তি দিয়ে নিজের বক্তব্য প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে একটা শের এর উল্লেখ করা যেতে পারে, " ইনসান ও নেহি হ্যায় যো হাওয়াকে সাথে দে, ইনসান ওহী হ্যায় যো হাওয়াকে রোখ বদল দে"।প্রত্যেক সফলতার পিছনেই একটা সাধারণ জিনিস থাকে যেটাকে আমরা বলি আত্মবিশ্বাস।
এই আত্মবিশ্বাসই মানুষকে বেশি ঝুঁকি নিতে শেখায় এবং এর সাহায্যে এমন কিছু করতে পারে যা তার স্বপ্নের থেকেও বেশি । এই আত্মবিশ্বাস লক্ষ্যকে বিস্তৃত ও বর্ধিত করে এবং এটাই হল মানুষের জীবনের ম্যাজিক। এটাই আমাদের বিশ্বাস করতে শেখায় যে আমাদের সামর্থ্য আছে আমাদের স্বপ্নকে ছুঁতে।
একজন আত্মবিশ্বাসী লোক কখনোই সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পায় না। আমরা সকলেই পারি এই আত্মবিশ্বাস নিজেদের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করতে নিম্নলিখিত পর্যায়গুলির মাধ্যমে---
- নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে ।
- নিজের লাভ করা সাফল্যগুলিকে মনে করতে হবে।
- নিজের সম্পর্কে ভালো ভাবতে হবে।
- নিজের লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে।
- একবার কথা দিলে সেটা করতেই হবে, তখন নিজের না কেও আমল দেওয়া যাবে না।
প্রত্যয় এবং আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। যদি তুমি কিছু অর্জন করতে চাও তবে তোমাকে আত্মবিশ্বাস নিয়ে তা করার জন্য এগিয়ে যেতে হবে।
![]() |
SITA |
জর্জ ওয়াশিংটন বলেছিলেন,'সদগুণ সম্পন্ন ব্যক্তিদের সাথে নিজেদের যুক্ত করলে সুনাম বাড়বে। কুসংসর্গের থেকে এক থাকা অনেক ভালো। দৃঢ় নৈতিক চরিত্রের মানুষের সংস্পর্শে থাকলে নিজেদের আত্মমর্য্যাদা বোধও তৈরি হয়। দলের মধ্যে থাকলে অন্যের চাপে সৎ ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর ইচ্ছা কমে যায়,কারন তখন অন্যের ইচ্ছার সঙ্গে আপোষ করে নিতে হয়। এক্ষেত্রে আত্মমর্য্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিরা নিজেদের পৃথক করে একটি গন্ডি টেনে দেন। এলিনের রুজভেল্ট বলেছিলেন ,'হীনম্মণ্যতা বোধের দায়িত্ব মানুষের নিজেরে'। কাছে সৎ থাকতে হবে এবং নেতিবাচক প্রবণতাগুলি জয় করার চেষ্টা করতে হবে। ধৈর্য্য ধরতে হবে, বিশ্বাস হবে এবং সঠিক কাজ করে যেতে হবে এরফলে দেখার মতো ফল না মিললেও কিছু ঘটবেই যেটা, তুমি অবশ্যই বুঝতে পারবে।
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment