প্রেরণা সিরিজ - ২৩, PRERANA SERIES - 23 (Motivational & Inspirational)
লেখক – প্রদীপ কুমার রায়।
আগেই বলে নিচ্ছি কেননা তোমরা পরে ভুলে যাবে বাকি অন্যান্যদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে শেয়ারটা মনে করে, করে দেবে। শুরু করছি আজকের বিষয় ।
নমস্কার বন্ধুরা আমি প্রদীপ তোমাদের সবাইকে আমার এই Pkrnet Blog এ স্বাগতম।আশা করি সবাই তোমরা ভালোই আছো আর সুস্থ আছো।
Tour & Travel ( Non-Highlighted Place )
যাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন তাঁরা কখনোই অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন না। তাঁরা বর্তমানের কাজটাকেই গুরুত্ব দেন। তাই তাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন। বেঁচে থাকার জন্য যেমন খাদ্য দরকার , সাফল্য পেতে হলেও তেমনি লক্ষ্য দরকার। লক্ষ্য কোনো কাল্পনিক রূপ নয়। লক্ষ্য হচ্ছে বাস্তব রূপ। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে তুমি কি করতে চাও বা তুমি কোথায় পৌঁছাতে চাও। হঠাৎ কোনো লক্ষ্য স্থির করা যায় না, এর জন্য আগে থাকতে প্রস্তুতি থাকা দরকার।
তুমি পড়াশোনায় বেশি প্রাধান্য না দিলে কখনোই ভালো রেজাল্ট করতে পারবে না। কাজটা বাদ দিয়ে ভালো রেজাল্টের চিন্তায় তুমি যদি অযথা সময় নষ্ট করো তাহলে তুমি ঠকে যাবে। কর্মজীবনে কাজকে প্রাধান্য দেওয়ার মনোভাব বিকশিত করার শক্তিশালী নিয়ম হল অপ্রত্যাশিত রকমের ভালো সেবা দেওয়া। সক্রিয় মনোভাব বিকশিত করো ।যত উৎসাহ থাকবে ততই ভালো ফল পাবে। মনের জোর থাকলে অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। জয়ের জন্য জেদ প্রয়োজন আর জয়কে সার্থক রূপ দিতে প্রয়োজন , নিষ্ঠার সাথে অধ্যাবসায়। যা তোমার কাছে এই মুহূর্তে কঠিন মনে হচ্ছে , দেখবে সেটাই কত সহজ হয়ে গেছে, তুমি অবশ্যই জয়ী হবে। অধ্যাবসায়, জেদ আর হাল না ছাড়াই যেন তোমার জীবনের ধৰ্ম হয়।
সব কিছুই মনের ব্যাপার। মন ঠিক রাখতে গেলে মনের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। মানুষের শরীর , মন ও আত্মা তিনটি বিভিন্ন বস্তু যাকে আমরা একের ভিতর তিন বা একই পদার্থের তিন অবস্থামাত্র বলে মানতে পারি। প্রথমে শরীর , তার পিছনে ইন্দ্রিয় , মন, বুদ্ধি এবং এর পিছনে আছে আত্মা । যখন শরীর বিনষ্ট হয় ইন্দ্রিয়গণ মনে লয় পায় , মন প্রাণে লীন হয়, প্রাণ আত্মায় প্রবেশ করে। আমাদের মনের দুটি স্তর আছে। চেতন স্তর এবং অবচেতন স্তর। আমরা যা ভাবি তা কিন্তু অবচেতন মনের অঙ্গ। অবচেতন মনে আমাদের যে বিশ্বাস আছে , চেতন মন সেই অনুযায়ী কাজ করে। অবচেতন মনে আমরা যে বিশ্বাস করি, তাই বাস্তব হয়ে ধরা দেয় । কারো যদি অবচেতন মনে নিজের সম্বন্ধে মূল্যায়ন উঁচু না থাকে, তবে তার ক্ষমতা অনুযায়ী সাফল্য পাওয়া মুশকিল। আমাদের যে চিন্তাগুলি সূক্ষ্ম রূপ ধারণ করছে তাদের কতগুলিকে আবার তরঙ্গ আকারে আনেকেই স্মৃতি বলে। আমরা যা কিছু চিন্তা করেছি সবই মনের মধ্যে আছে। সবগুলোই সুক্ষভাবে অবস্থান করে আছে।
Tour & Travel ( Non-Highlighted Place )
যাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন তাঁরা কখনোই অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন না। তাঁরা বর্তমানের কাজটাকেই গুরুত্ব দেন। তাই তাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন। বেঁচে থাকার জন্য যেমন খাদ্য দরকার , সাফল্য পেতে হলেও তেমনি লক্ষ্য দরকার। লক্ষ্য কোনো কাল্পনিক রূপ নয়। লক্ষ্য হচ্ছে বাস্তব রূপ। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে তুমি কি করতে চাও বা তুমি কোথায় পৌঁছাতে চাও। হঠাৎ কোনো লক্ষ্য স্থির করা যায় না, এর জন্য আগে থাকতে প্রস্তুতি থাকা দরকার।
তুমি পড়াশোনায় বেশি প্রাধান্য না দিলে কখনোই ভালো রেজাল্ট করতে পারবে না। কাজটা বাদ দিয়ে ভালো রেজাল্টের চিন্তায় তুমি যদি অযথা সময় নষ্ট করো তাহলে তুমি ঠকে যাবে। কর্মজীবনে কাজকে প্রাধান্য দেওয়ার মনোভাব বিকশিত করার শক্তিশালী নিয়ম হল অপ্রত্যাশিত রকমের ভালো সেবা দেওয়া। সক্রিয় মনোভাব বিকশিত করো ।যত উৎসাহ থাকবে ততই ভালো ফল পাবে। মনের জোর থাকলে অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। জয়ের জন্য জেদ প্রয়োজন আর জয়কে সার্থক রূপ দিতে প্রয়োজন , নিষ্ঠার সাথে অধ্যাবসায়। যা তোমার কাছে এই মুহূর্তে কঠিন মনে হচ্ছে , দেখবে সেটাই কত সহজ হয়ে গেছে, তুমি অবশ্যই জয়ী হবে। অধ্যাবসায়, জেদ আর হাল না ছাড়াই যেন তোমার জীবনের ধৰ্ম হয়।
![]() |
FAMOUS PERSONALITY |
সব কিছুই মনের ব্যাপার। মন ঠিক রাখতে গেলে মনের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। মানুষের শরীর , মন ও আত্মা তিনটি বিভিন্ন বস্তু যাকে আমরা একের ভিতর তিন বা একই পদার্থের তিন অবস্থামাত্র বলে মানতে পারি। প্রথমে শরীর , তার পিছনে ইন্দ্রিয় , মন, বুদ্ধি এবং এর পিছনে আছে আত্মা । যখন শরীর বিনষ্ট হয় ইন্দ্রিয়গণ মনে লয় পায় , মন প্রাণে লীন হয়, প্রাণ আত্মায় প্রবেশ করে। আমাদের মনের দুটি স্তর আছে। চেতন স্তর এবং অবচেতন স্তর। আমরা যা ভাবি তা কিন্তু অবচেতন মনের অঙ্গ। অবচেতন মনে আমাদের যে বিশ্বাস আছে , চেতন মন সেই অনুযায়ী কাজ করে। অবচেতন মনে আমরা যে বিশ্বাস করি, তাই বাস্তব হয়ে ধরা দেয় । কারো যদি অবচেতন মনে নিজের সম্বন্ধে মূল্যায়ন উঁচু না থাকে, তবে তার ক্ষমতা অনুযায়ী সাফল্য পাওয়া মুশকিল। আমাদের যে চিন্তাগুলি সূক্ষ্ম রূপ ধারণ করছে তাদের কতগুলিকে আবার তরঙ্গ আকারে আনেকেই স্মৃতি বলে। আমরা যা কিছু চিন্তা করেছি সবই মনের মধ্যে আছে। সবগুলোই সুক্ষভাবে অবস্থান করে আছে।
তুমি কি মনে করো যে তুমি এমন কয়েকজনের মধ্যে একজন যারা বড় স্বপ্ন দেখে ? না। বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখার সাহস করে, এমন অনেকে আছেন যারা বিশ্বে বিখ্যাত হতে চান কিন্তু তাদের বেশিরভাগই ব্যর্থ। কেন? আসলে, একটু চেষ্টা করার পরেই তাদের মনে ওই এইটা শক্ত বা অসম্ভব। বিজয়ীরাও সাধারণ মানুষ কিন্তু তাদের সংকল্প অসাধারণ , তারা সহজেই হার না মেনে স্বপ্ন সার্থক করার জন্য একটু একটু করে এগিয়ে যায় । আমরা ব্যর্থ কারণ আমাদের দৃঢ় সংকল্পের অভাব রয়েছে। যদি আমরা যাচাই করি তবে এটিই নয় যে আমরা বড় কিছুতে ব্যর্থ হই। আমরা একই কারণে প্রতিদিন ছোট জিনিসগুলিতে ব্যর্থ হই, তাই সংকল্পবদ্ধ হতে হবে আর লেগে থাকতে হবে।
“আমি অনুভব
করি যে, নায়কের ছাঁচে থাকা মানুষের তুলনায় রাস্তায় থাকা একটি সাধারণ মানুষকে বিষয় হিসেবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং । তাঁদের আধা অন্ধকার, অস্পষ্ট শব্দগুলোই আমি ধরতে চাই, আবিষ্কার করতে চাই” – Satyajit Ray
“জীবনে প্রগতির আশা নিজেকে ভয়, সন্দেহ থেকে দূরে রাখে এবং তার সমাধানের প্রয়াস চালাতে থাকে” – Subhas Chandra Bose
“অন্যদের ভুল থেকে শিক্ষাগ্রহণ করুন এবং সেইরকম মানুষ হয়ে যাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন যাদের ভুলগুলো থেকে অন্যেরা শিক্ষাগ্রহণ করে” – Shaikh Yasser Qabi
“মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়” – Humayun Ahmed
জীবনে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব যে কতটা, তা আমরা কমবেশি প্রত্যেকেই জানি| প্রত্যেক মানুষই চায় তারা যেন সর্বদা অনুপ্রাণিত থাকেন |
এই অনুপ্রেরণা মূলক বিচার গুলিকে বাস্তব জীবনে ঠিক মত মেনে চললে যে কোনো মানুষের জীবন অনয়াসেই বদলে যেতে পারে
মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে উপরের ডানদিকের কর্নারে YouTube লিঙ্ক অথবা এখানে Pkrnet এই লিঙ্কটির উপর ক্লিক করুন।
পোস্টটা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটু Comment করে তোমার মতামত আমায় জানিও |তোমার মূল্যবান মতামত আমাকে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাতে ভীষনভাবে সাহায্য করে |
No comments:
Post a Comment